[ম্যাক নিউজ ডেস্ক]
গত মার্চ মাসে দেশটিতে দৈনিক শনাক্ত রোগী ছিল ২০ হাজারের নিচে। কয়েক সপ্তাহের ব্যবধানে হু হু করে শনাক্ত বেড়েছে। বেড়েছে মৃত্যুও। শুধু এপ্রিলেই দেশটিতে করোনায় আক্রান্ত শনাক্ত হয়েছে ৬৬ লাখ।
শনাক্ত রোগীর সংখ্যায় শীর্ষে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের পর বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে আছে ভারত। আর মৃত্যুর দিক থেকে যুক্তরাষ্ট্র আর ব্রাজিলের পরই চতুর্থ স্থানে আছে বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনবহুল দেশটি।
ভারতজুড়ে করোনার ভ্যাকসিন কার্যক্রম চালু থাকলেও স্বাস্থ্যসেবা খাত অনেকটাই ভেঙে পড়েছে। রোগী সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। অভাব দেখা দিয়েছে অক্সিজেন ও প্রয়োজনীয় ওষুধেরও। অক্সিজেনের অভাবে হাসপাতালগুলোতে ইতোমধ্যেই বহু রোগীর মৃত্যু হয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা এখন ভারতে করোনার তৃতীয় ঢেউয়ের আশঙ্কা করছেন। তারা বলছেন, তৃতীয় ঢেউ ঠেকানো যাবে না, বরং ভ্যাকসিন আরও উন্নত করতে হবে।
২০১৯ সালের ডিসেম্বরে চীন থেকে সংক্রমণ শুরু হওয়ার পর বিশ্বব্যাপী এ পর্যন্ত ১৯২টি দেশে ছড়িয়েছে প্রাণঘাতী করোনাভাইরাস। গত বছরের ১১ মার্চ করোনাভাইরাস সংকটকে মহামারি ঘোষণা করে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা।