[ম্যাক নিউজ রিপোর্ট:-নেকবর হোসেন
কুমিল্লা প্রতিনিধি।]
কুমিল্লা নগরী থেকে কোরবানির বর্জ্য দ্রুত সময়ে অপসারণের জন্য ৪ শত পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং ৩৬ টি ট্রাক নিয়োজিত থাকবে। এছাড়া প্রধান সড়কগুলোতে বিশেষ ৬টি ট্রাক এবং আলাদা পরিচ্ছন্নতা কর্মীসহ ট্রাক থাকবে। নগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে প্রায় ২০ হাজর পলিবস্তা এবং প্রতি ওয়ার্ডে ৫০ কেজি করে ব্লিচিং পাউডার দেয়া হবে। রাত ১২ টার মধ্যে শহর থেকে সম্পূর্ণ ভাবে কোরবানির বর্জ্য অপসারন করা হবে। কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. শফিকুল ইসলাম এসব তথ্য জানিয়েছেন।
প্রধান নির্বাহী জানান, সিটি মেয়রের নির্দেশনায় প্রতিটি ওয়ার্ডের কাউন্সিলররা এই পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালিত হবে। এছাড়া সিটি কর্পোরেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাগণ এসব কাজের তত্ত্বাতবধান করবেন। সিটি কর্পোরেশনের প্রথম সভায় মেয়র ও কাউন্সিলরদের সাথে সভায় কোরবানির বর্জ্য অপসারণ নিয়ে আলোচনা করে পরিকল্পনা করা হয়েছে।
এছাড়াও সিটি কর্পোরেশন থেকে জানানো হয়েছে, যরাই চামড়া ব্যবসা করবেন তাদের যদি অতি লবন প্রয়োজন হয় তাদেরকে সিটি কর্পোরেশন থেকে দেয়া হবে।েপুরো শহরকে একদিনের মধ্যে পরিচ্ছন্ন এবং দুর্গন্ধমুক্ত করতে সবাইকে সচেষ্ট থাকার জন্য নগর কর্তৃপক্ষ নির্দেশনা দিয়েছেন।
প্রতিবছরই কুমিল্লা নগরীতে ঈদ উল আযহার বেশির ভাগ পশু নগরবাসীর বাড়ির আঙিনায় কিংবা রাস্তায় কোরবানি করা হয়। রক্ত এবং অন্যান্য তরল বর্জ্য পানি দিয়ে ধুঁয়ে ফেলা হয়। এছাড়া অন্যান্য বর্জ্য অপসারণের জন্য সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে পলিবস্তা সরবরাহ করা হয়। সেসব বস্তায় বর্জ্য ভরে নির্ধারিত স্থানে রাখলেই পরিচ্ছন্নতাকর্মী এবং ট্রাক এসে নিয়ে যায়।
সিটি কর্পোরেশন থেকে বলা হয়েছে,
নগরবাসী যেন কোরবানির বর্জ্য এলোমেলোভাবে না ফেলে। নির্ধারিত বস্তায় বর্জ্য রাখা হলে পরিচ্ছন্নতা কর্মীদের অপসারন করতে সহজ হবে।