[ম্যাক নিউজ রিপোর্ট:- আক্কাস আল মাহমুদ হৃদয়]
বুড়িচংয়ের ময়নামতি ইউনিয়নের বাজেহুরা দক্ষিণ পারা মুন্সি বাড়ি এলাকার বাসীন্দা মরহুম ওসমান মুন্সির ছেলে হরিনধরা ও বাজেহুরা কেন্দ্রীয় মসজিদের সাবেক ইমাম আঃ করিম মুন্সির কবর সংস্থার করতে আজ দুপুরে তার লাশ উত্তোলন করে দেখা যায়, দাফনের ১০মাস পরেও তার মরদেহ অক্ষত রয়েছে পুরোপুরি। একনজর দেখতে স্থানীয়রা ভীর জমিয়েছেন কবরস্থানে।
কুমিল্লার ময়নামতিতে দাফন করার মাস পরেও অক্ষত অবস্থায় একটি লাশ পাওয়া গেছে। এ নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। অসংখ্য মানুষ ওই লাশ দেখতে ভিড় করেন।
স্থানীয়দের সূত্রে জানা যায়,বুড়িচং উপজেলার ময়নামতি ইউনিয়নের বাজেহুরা দক্ষিণ পাড়া মুন্সি বাড়ি এলাকার মরহুম ওসমান মুন্সির ছেলে হরিনধরা ও বাজেহুরা কেন্দ্রীয় মসজিদের সাবেক ইমাম আব্দুল করিম মুন্সির কবর সংস্কার করতে (১৪ অক্টোবর ২০২৩) শনিবার দুপুরে তার লাশ উত্তোলন করে দেখা যায় দাফনের ১০মাস পরেও তার মরদেহ অক্ষত রয়েছে পুরোপুরি। একনজর দেখতে স্থানীয়রা ভীড় জমিয়েছেন কবরস্থানে।
মরহুমের ছেলে খলিল মুন্সী জানান,তার মায়ের মৃত্যুর এক মাস পর তার বাবা বাজেহুরা কেন্দ্রীয় মসজিদের সাবেক ইমাম আব্দুল করিম মুন্সী মারা যায় । ইসলাম ধর্মের রীতিনীতিতে দাফন করা হয়। কিছুদিন পূূূূূর্বে তার বাবার কবর ভেঙে যায়।গতরাতে রাতে খলিল মুন্সী স্বপ্নে দেখতে পায়, তার বাবা মাটি চাপা পড়ে অনেক কষ্টে আছে। লাশ দ্রুত উত্তোলন করার জন্য তাকে স্বপ্নে বলেন। তখন তিনি এলাকাবাসীর সাথে আলাপ আলোচনা করে শনিবার দুপরে লাশ উত্তোলন করতে গিয়ে দেখতে পায় আব্দুল করিম মুন্সীর লাশ অক্ষত রয়েছে। খলিল মুন্সী আরো জানান,তার বাবা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তেন এবং মসজিদে আজান দিতেন। তিনি অত্যন্ত সৎ জীবনযাপন করতেন। সে ভবেরমুড়া দরবার শরীফের খলিফা ছিলেন এবং পরবর্তীতে শের আলী রেজভীর কাছে বয়াত গ্রহণ করেন।১০ মাস পূর্বে তিনি মারা যান। সে একজন সুন্নী তরিকতের অনুসারী ছিলেন।