[ম্যাক নিউজ রিপোর্ট:- নেকবর হোসেন
কুমিল্লা প্রতিনিধি]
১৪ ডিসেম্বর।শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস।দেশের স্বাধীনতা ও মুক্তি-সংগ্রামের ইতিহাসের এই দিনটি কালো অধ্যায় হয়ে থাকবে।নানা আয়োজনে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উদ্যোগে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালন।
সকাল ১১টায় বোর্ডের সচিব প্রফেসর নূর মোহাম্মদ নেতৃত্বে বোর্ড আঙ্গিনায় স্থাপিত বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি বিনম্র শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করেন। এ সময় বোর্ডের সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। বাদ জোহর বোর্ড জামে মসজিদে সকল শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষ্যে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের সচিব প্রফেসর নূর মোহাম্মদ।
বোর্ডের সচিব তাঁর বক্তব্যে বলেন- ১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়ের ঠিক পূর্বমূহুর্তে জাতিকে তথা বাংলাদেশকে মেধা শূণ্য কতে এই দিনে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তার দোসর রাজাকার, আল-বদর,আল-শামসরা পরিকল্পনা করে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। পাকিস্তানি সেনাদের এদেশীয় দোসরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসসহ বিভিন্ন স্থান থেকে শিক্ষক,সাংবাদিক,চিকিৎসক, আইনজীবী, প্রকৌশলী, সংস্কৃতিক কর্মীসহ বিভিন্ন পেশার প্রথিতযশা ব্যক্তিদের অপহরণ করে নির্মম ভাবে হত্যা করে।এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন কলেজ পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ জহিরুল ইসলাম পাটোয়ারী,বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোঃ আজহারুল ইসলাম, উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (সনদ)ড.মোঃশফিকুল ইসলাম উপ- কলেজ পরিদর্শক বিজন কুমার চক্রবর্তী, উপ-বিদ্যালয় পরিদর্শক মোহাম্মদ কামরুজ্জামানের,উপ-বিদ্যালয় পরিদর্শক মোহাম্মদ জাহিদুল হক, উপসচিব (একাডেমিক) মোহাম্মদ সাফায়েত মিয়া, সহকারি বিদ্যালয় পরিদর্শক আব্দুর রশিদ,শিক্ষাবোর্ড কর্মচারী সমিতির সভাপতি সিরাজুল ইসলাম, সহকারী পোগ্রামার ও (একান্ত সচিব) সুমন রায়,কম্পিউটার ডাটা অপারেটর মোঃ আরিফ হোসেন,কোষাধ্যক্ষ মোঃ নাইম হোসেন জনিসহ সকল কর্মকর্তা- কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।