সিন্ডিকেটের মাধ্যমে বিভিন্ন কায়দায় ঘুস লেনদেন ও নিয়োগ বাণিজ্যের অভিযোগে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালসহ ৬ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার সংস্থার প্রধান কার্যালয় থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। উপ-পরিচালক মো. জাহাঙ্গীর আলমের নেতৃত্বে গঠন করা হয়েছে একটি অনুসন্ধান টিম। দুদকের উপ-পরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। সিন্ডিকেটের অন্য সদস্যরা হলেন- স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত একাধিক মন্ত্রীর পিএসের দায়িত্ব পালন করা বহুল আলোচিত অতিরিক্ত সচিব হারুন অর রশিদ বিশ্বাস, যুগ্মসচিব ধনঞ্জয় কুমার দাস, প্রশাসনিক কর্মকর্তা মোল্লা ইব্রাহিম হোসেন, সহকারী একান্ত সচিব মনির হোসেন এবং জনসংযোগ কর্মকর্তা শরীফ মাহমুদ অপু। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) কাছে
অর রশীদ অবসরে যাওয়ার পরও এই সিন্ডিকেট ছাড়েনি। ঘুসের টাকার বড় অংশ বিদেশে পাচার করা হয়েছে। জেলায় পুলিশ সুপার নিয়োগে সর্বনিম্ন ৮০ লাখ থেকে সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা পর্যন্ত নিত এই চক্র। এই সিন্ডিকেটের আশীর্বাদ ছাড়া পুলিশের কেউ কোনো জেলায় বা গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়ন পেতেন না। দুদক অভিযোগ পেয়েছে, ২০২২ সালের ৩০ জুন গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) কমিশনার হিসাবে নিয়োগ পান ডিআইজি মোল্ল্যা নজরুল ইসলাম। পাঁচ কোটি টাকার বিনিময়ে মোল্ল্যা নজরুলকে গাজীপুরের কমিশনার হিসাবে পদায়ন করা হয়। এর মাস খানেক আগে হারুন অর রশীদ বিশ্বাসের কাছে ৫ কোটি টাকার একটি চেক দেন মোল্ল্যা নজরুল। পরবর্তী সময়ে গাজীপুরের কমিশনার হিসাবে নিয়োগের পর